নীরাজ চোপড়ার যৌনজীবন নিয়ে প্রশ্ন শিল্প ইতিহাসবিদের, কি উত্তর দিলেন তিনি?
ডেস্ক: 2020 র টোকিও অলিম্পিকে স্বর্ণজয়ী নীরাজ চোপড়া তৈরি করেন ইতিহাস। তার সফলতার পর থেকে একাধিক ইন্টারভিউ দিতে হচ্ছে তাকে। প্রফেশনাল লাইফে থেকে পার্সোনাল লাইফ সব রকম প্রশ্নের মোকাবিলা করতে হচ্ছে বছর 23 এর এই যুবক কে।
কিন্তু সম্প্রতি হওয়া একটি ইন্টারভিউ এই সমস্ত প্রশ্নের সীমাকে অতিক্রম করে গেছে। শিল্প ইতিহাসবিদ রাজীব শেঠি নীরাজ কে প্রশ্ন করেন নীরাজের একান্তই ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে। যেই প্রশ্নের কারণে সোশ্যাল মিডিয়ায় রাজীব শেঠির এই রূপ মন্তব্যের নিন্দা করা হয়।
টুইটারে ভাইরাল হওয়া একটি ফুটেজে দেখা যায়, রাজীব শেঠি নীরাজকে প্রশ্ন করছেন, নীরাজ কিভাবে তার যৌন জীবন এবং খেলাধুলার অভ্যাসের মধ্যে ব্যালান্স রাখেন?
তিনি বলতে থাকেন, ‘এত সুন্দর যুবক আপনি, কিন্তু নিজের খেলার ট্রেনিংয়ের সাথে সেক্স লাইফ কি ভাবে ব্যালেন্স করেন?’ তারপরই বলেন জানি প্রশ্নটি অপ্রাসঙ্গিক এবং নির্বোধের মতো। কিন্তু এটি সবাই জানতে ইচ্ছুক। তাদের হয়েই আপনাকে এই প্রশ্ন করা।
If you thought Malishka was Cringe WATCH Rajeev Sethi go a STEP FURTHER 😡 He asked Neeraj Chopra : "How Do you Balance your Sеx Life with your training??" Disgusted Neeraj replied "Aapke question se mera mann bhar gaya" #NeerajChopra #RajeevSethi pic.twitter.com/qwVd7hAot4
— Rosy (@rose_k01) September 3, 2021
প্রশ্ন শোনার পরই নীরাজ অস্বস্থিতে পড়েন। এবং এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার থেকে এড়িয়ে যান। তিনি বলেন, ‘ক্ষমা করবেন স্যার, আপনার প্রশ্ন শুনে আমার মন ভরে গেলো। এর থেকে বেশি কিছু বলতে পারবো না।’
Respect for @Neeraj_chopra1 for the grace with which he has handled all the questions thrown at him, some really crazy and unbecoming ones too. A true sportsman.
— Priyanka Chaturvedi🇮🇳 (@priyankac19) September 4, 2021
ভিডিও টা প্রকাশ্যে আসার পরক্ষণেই ব্যাপক ভাইরাল হতে থাকে। এবং 4 লাখ পর্যন্ত ভিউ চলে যায়। নীরাজকে বাহবা দিয়ে অনেক বলেছেন এমন পরিস্থিতি থেকে কি ভাবে বেরিয়ে আসতে হয় সেটা ভালো জানে নীরাজ। তবে এই রূপ তার প্রতি প্রশ্ন মোটেই মেনে নেওয়ার মতো বিষয় না।
So called elites asking irrelevant and uncomfortable questions to national icon @Neeraj_chopra1 should really get a life! Don’t misuse humility for your gains. It’s actually class discrimination.
— Himanshu Kaushik, IAS (@HimanshuK_IAS) September 4, 2021